1. admin@banglarsangbadprotidin.com : admin :
  2. banglarsangbadprotidin@gmail.com : banglar sangbad : banglar sangbad
১৪ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৯শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| শুক্রবার| দুপুর ২:৫৪|

মাদারীপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় তিন ভাইয়ের পর মারা গেলেন আরও একজন

রিপোর্টার নাম:
  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫
  • ১১৫ বার পড়া হয়েছে

মোঃ নাজমুল শেখ, মাদারীপুর প্রতিনিধি

মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তার ও বালু ব্যবসার দ্বন্দ্বের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত তাজেল হাওলাদার (২৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ নিয়ে হামলায় মারা গেলেন তিনভাইসহ মোট চারজন৷ তাজেলের পরিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। নিহতরা হলেন- সদর উপজেলার খোয়াজপুর ইউনিয়নের খোয়াজপুর-টেকেরহাট এলাকার আজিবর সরদারের ছেলে সাইফুল সরদার ও আতাউর সরদার, একই এলাকার মুজাম সরদারের ছেলে ও সাইফুলের চাচাতো ভাই পলাশ সরদার এবং আজিজুল হাওলাদারের ছেলে তাজেল হাওলাদার। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কীর্তিনাশা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ও এলাকার আধিপত্য নিয়ে খোয়াজপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল সরদার সঙ্গে প্রতিবেশী শাজাহান খানের বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে গত ৮ মার্চ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খোয়াজপুর সরদারবাড়ি জামে মসজিদের সামনে একা পেয়ে সাইফুলের ওপর হামলা চালায় শাজাহানের লোকজন। সাইফুলের চিৎকারে এগিয়ে আসেন পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী। ঘটনাস্থলেই কুপিয়ে হত্যা করা হয় সাইফুল ও তার বড়ভাই আতাউর সরদারকে। আহত হয় অন্তত পাঁচজন। সেখানে পরে আহতদের উদ্ধার করে ভর্তি করা হয় মাদারীপুর ২৫০ শয্যার জেলা সদর হাসপাতালে। সেখান থেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তিনজনকে পাঠানো হয় ঢামেকে, চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওইদিনই মারা যায় সাইফুলের চাচাতো ভাই পলাশ সরদার। এরপর ঘটনার ১০দিন পর মারা গেলেন তাজেল হাওলাদার। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ওসি মো. মোকছেদুর রহমান বলেন, ‘নিহতের মরদেহ ঢাকা মেডিকেলে রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ গ্রামের বাড়ি নিয়ে আসা হবে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশি টহলও বাড়ানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ ক্যাটাগরির আরো নিউজ
© All rights reserved © 2014 banglarsangbadprotidin.com